সারা বিশ্ব জুড়ে করোনা সংকটের জেরে খাদ্যের দাম দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে ।জাতিসঙ্গের ও কৃষি সংস্থা দাবী,গোটো দেশে দশ বছরে খাদ্যের দাম সর্বচচ বলে দামি করেছেন। এই বৃস্পতিবার এমনি তথ্য উঠে এলো সবার সামনে।এই লকডাউনে সমস্ত খাবারে দাম দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে। তবে এই মে মাসে সর্বোচ্চ্য মাত্রাই বেড়ে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। খাবারের দাম বেড়ে বৃদ্ধি সুচক ১২৭.১ এসে দাঁড়িয়েছে।
চলতি বছরের তুলনায় এপ্রিল মাসে খ্যাদের দাম বেড়ে ৪.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে । আবার গত বছর মে মাসের তুলনায় ৩৯.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ।বর্তমানে খাবারে এই অতিমাত্রায় বৃদ্ধি বাজারে একটা আর্থিক সংকটের প্রভাব দেখা যাচ্ছে ।এই লকডাউনে কাজের অভাবে সাধারানর মানুষের একটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জানাছে,মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ভোজ্য তেল,চিনি ও দানাশশ্যের দাম দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে অনান্য খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে ।করোনা সংকটে খাদ্য শস্য উদপাদন হার অনেক কমে গেছে ।সে কারানে বাজারে খাদ্য শস্যের জোগান কম থাকায় খাদ্য শস্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভাজা তেলের উপর এর প্রাভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। আবার গমের উপাদান বাজার কমেছে।আবার অপরদিকে বিশ্বের বিহতম চিনি উৎপাদান কেন্দ্রে ব্রাজিলে চিনি উৎপাদন হার কমে গেছে ।
আরদিকে করোনা কালে মানুশের শরীরে ইমিউনিটি পাওয়ার কারনে বেড়ে প্রোটিন জাতীয় খাবারের চাহিদা বেড়েছে ।উদপাদনমাত্রা তেমন বৃদ্ধি না পাওয়ার কারনে প্রোটিন জাতিয়ি খাবারের দাম ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।যদিও আবার মাখনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে নিউজিল্যান্ডের রপ্তানি বৃদ্ধি কারনে ।সব কিছু মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে,আগামি দিনে বাজারে খাদ্য শস্যের দাম ক্রমশ বেড়ে যাবে।করোনাকালে আবেহে,খাদ্য ও কৃষি সংস্থার পরিসখানের এটি পোষ্টও জানা জাছে বাজারে খাদ্যের দাম দ্রুত হারে বেড়ে যাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box